মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী মানু,স্টাফ রিপোর্টারঃ
সারিয়াকান্দি সোনাতলা’র মানুষ করোনা পরিস্থিতিতে মান্নান এমপির প্রয়োজন মনে করছে।

মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী মানু,স্টাফ রিপোর্টারঃ “যেতে নাহি দিব হায়’
তবুও যেতে দিতে হয়”
পৃথিবীতে সাময়িক সময়ের জন্য আগমন হলেও ইতিহাসের পাতায় রয়ে যায় তাদের সৃতিময় কর্মকাণ্ড। এমনি একজন জনদরদী জননেতা ছিলেন আব্দু। বাংলাদেশের বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার হিন্দুকান্দি গ্রামের মরহুম জালাল উদ্দীন সরদারের সাত সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় সন্তান হিসাবে সারিয়াকান্দি সোনাতলার মানুষের প্রানপ্রিয় এই নেতার জন্ম হয় ১৯৫৩ সালের ১৯শে ডিসেম্বর জনাব আব্দুল মান্নানের শিক্ষা জীবন শুরু হয় ময়ুরেরচর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেক। ১৯৬৯ সালে সারিয়াকান্দি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সহিত মেট্রিকুলেশন সার্টিফিকেট অর্জন করেন।
১৯৭১সালে মুজিব বাহিনীর সদস্য হিসাবে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন।১৯৭৫ সালে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি এগ্রি অনার্স ও ১৯৭৭ সালে এগ্রি ক্যামিস্ট্রি উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন করেন।
নির্মোহ আব্দুল মান্নান ছিলেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক,ব্যাবসায়ী কৃষিবিদ,রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও বগুড়া ১ আসন সাড়িয়াকান্দি সোনাতলা আসনের জা
“যেতে নাহি দিব হায়’
তবুও যেতে দিতে হয়”
পৃথিবীতে সাময়িক সময়ের জন্য আগমন হলেও ইতিহাসের পাতায় রয়ে যায় তাদের সৃতিময় কর্মকাণ্ড। এমনি একজন জনদরদী জননেতা ছিলেন আব্দু। বাংলাদেশের বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার হিন্দুকান্দি গ্রামের মরহুম জালাল উদ্দীন সরদারের সাত সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় সন্তান হিসাবে সারিয়াকান্দি সোনাতলার মানুষের প্রানপ্রিয় এই নেতার জন্ম হয় ১৯৫৩ সালের ১৯শে ডিসেম্বর জনাব আব্দুল মান্নানের শিক্ষা জীবন শুরু হয় ময়ুরেরচর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেক। ১৯৬৯ সালে সারিয়াকান্দি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সহিত মেট্রিকুলেশন সার্টিফিকেট অর্জন করেন।
১৯৭১সালে মুজিব বাহিনীর সদস্য হিসাবে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। ১৯৭৫ সালে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি এগ্রি অনার্স ও ১৯৭৭ সালে এগ্রি ক্যামিস্ট্রি উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন করেন।
নির্মোহ আব্দুল মান্নান ছিলেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক,ব্যাবসায়ী কৃষিবিদ,রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও বগুড়া ১ আসন সাড়িয়াকান্দি সোনাতলা আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সফল সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কৃষিবিদ প্রয়াত আব্দুল মান্নান। স্পষ্টভাষী মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। কর্মজীবনে একজন সফল ব্যাবসায়ী ছিলেন শিক্ষা জীবন শেষে তিনি সায়িন্টিফিক অফিসার হিসাবে পাঠ গবেষনা ইন্সটিটিউশনে চাকুরি করেন।

সামাজিক সাংস্কৃতিক,প্রেসক্লাব সহ বিভিন্ন সংগঠনের সাথে থেকে কাজ করে গেছেন, তিনি বগুড়া প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য পদ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে অতপ্রতভাবে জারিত ছিলেন। কর্মবীর নিরলস কঠোর পরিশ্রমী মানুষটি নেতৃত্বের যোগ্যতায় ছিলেন সবার উর্ধ্বে। আব্দুল মান্নান বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বগুড়া-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০২০ সালের ১৮জানুয়ারি ৬৬ বৎসর বয়সে তিনি ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৃথিবীর মায়া ছেরে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। রেখে যান তার দাম্পত্য সঙ্গী সাহাদারা মান্নান ছেলে সাখাওয়াত হোসেন সজল ও মেয়ে মালিহা মান্নান সহ পরিবারের সদস্য ও প্রিয় জনগনকে।
ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাকসুর ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৮৩-১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্র-লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ১৯৯৬ সালে প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি সুনামের সহিত। ২০০২ সালের ২৬শে ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৯৮ থেকে ২০০২ পর্যন্ত তিনি দুই মেয়াদে বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটের মহাসচিব নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে ২৯ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া – সারিয়াকান্দি সোনাতলা আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতিক নিয়ে তার জীবনে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মর্ধ্য দিয়ে তিনি কৃষি মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্হায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন। এছাড়াও ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ২০১৮ সালে ৩০ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দেশের চলমান প্রতিহিংসার রাজনীতি থাকলেও তিনি তা-না করে সবসময় দেশ ও দশের সেবা করারই কথা ভাবতেন।

শ্যামল বাংলা টিভি’র স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী মানুকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জনাব আব্দুল মান্নানের (চতুর্থ) স্নেহের ছোট ভাই সারিয়াকান্দি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি জনাব মোঃ জাহেদুল ইসলাম রাজু বলছিলেন তার একান্ত শ্রদ্ধাভাজন বড় ভাই মরহুম জননেতা আব্দুল মান্নানের সকল কর্ম তুলে ধরেন ক্যামেরার সামনে তার নিম্নে হুবহু তুলে ধরা হলো ঃ

বন্যায় যখন রাতে মানুষজন ঘুমাচ্ছিলেন তখন আব্দুল মান্নান না ঘুমিয়ে রাতের আধারে তাদের বাড়ী বাড়ী গিয়ে ঘুমন্ত মানুষকে ডাক দিয়ে সাথে নিয়ে বন্যা মোকাবেলা করেছেন । তিনিই সেই সারিয়াকান্দি সোনাতলা আসনের মানুষের প্রিয়দের মর্ধ্যে প্রিয় আব্দুল মান্নান। সারিয়াকান্দি সোনাতলা এ দুই উপজেলার মানুষজনের জন্য রাস্তাঘাট ব্রীজ কালভার্ট মসজিদ মাদ্রাসা কৃষি স্বাস্থ্য আস্রায়ন প্রকল্প সহ যমুনা ও বাংগালী নদির ভাঙন রোধে স্হায়ী ব্যাবস্হা গ্রহণ প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ ব্যাবস্হা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উন্নয়নসহ প্রতিটি বিভাগের জন্য উন্নয়নমূলক ব্যাবস্হা গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার রুপ দিতে সাড়িয়াকান্দি সোনাতলা আসনের মানুষের জন্য ১৯হাজারকোটি টাকার উন্নয়ন করে গিয়েছেন তিনি। মরহুম আব্দুল মান্নানের পত্নী সাহাদারা মান্নানও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত তিনি বর্তমানে বগুড়া জেলা পরিষদের সদস্য ও সারিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন জনাব মরহুম আব্দুল মান্নানের এক মেয়ে এক ছেলে শাফায়াত হোসেন সজল। মরহুম এ জননেতার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বপ্নের সোনার বাংলা রুপ দিতে থেমে থাকেনি তিনি জননেত্রী শেখহাসিনা সারিয়াকান্দি সোনাতলা আসনের মানুষের উন্নয়নের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার জন্য মান্নান পত্নী সাহাদারা মান্নানকে বগুড়া ১ সোনাতোলা সারিয়াকান্দি আসনে উপর নির্বাচনে নৌকা প্রতিক দিয়ে নির্বাচন করার ঘোষনা দিয়েছেন। দেশের বর্তমান করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্ত পরিস্থিতিকে সামনে রেখে করোনা মহামারী স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে আসলে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মর্ধ্য দিয়ে আবারো সোনাতলা সারিয়াকান্দি আসনে মান্নান পত্নীকে ভোট দিয়ে নির্বাচনে জয়ী করে আমার ভাইয়ের রেখে যাওয়া প্রিয় মানুষ গুলোর সার্বিক উন্নয়নের মর্ধ্য দিয়ে আত্মা শান্তি পাবেন। প্রিয় সোনাতলা সারিয়াকান্দি সহ যারা আমার কথা শুনছেন তাদের কাছে আমার চাওয়া আমার ভাই কেমন ছিলো আপনারাও ভালো জানেন আমি আমার ভাই হিসাবে বলছিনা আমি যা সত্যি তাই বলছি আমার ভাই ছিলো সম্পূর্ন খোলা মনের মানষ মানুষের জীবনের আপনাদের জন্য অনেক কিছুই করেছেন আরো করতেন অসময়ে ভাইটি চলে গেলেন আপনাদের প্রিয় আমার ভাইকে আল্লাহ তায়া’লা যেন জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা হিসাবে কবুল করে সেই দোওয়া কামনা করি আপনাদের কাছে। সকলের মংগল কামনা করে শ্যামল বাংলা টিভিকে এবং আপনারা যারা আমার কথা শুনছেন দেখছেন তাদেরকে আমার অন্তর থেকে দুয়া ও ভালোবাসা জানিয়ে শেষ করছি, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।