শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৯ অপরাহ্ন
বাংলাদেশে গুম-খুন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার অপচেষ্টা এবং ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিলের দাবিতে গত ১৫ই নভেম্বর সোমবার পূর্ব লন্ডনের আলতাব আলী পার্ক থেকে বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্দেশ্যে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই(এনবিসি) ইউকে’র উদ্যোগে লংমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। লংমার্চ পরবর্তী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বরাবরে হাইকমিশনের মধ্যমে স্মারকলিপি প্রদান করে হাইকমিশন এর সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মুসলিম খান, সভা পরিচালনা করেন সেক্রেটারী তাহমিদ হোসেন খান ও সাংগঠনিক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন চৌধুরী।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাপ্তাহিক সুরমা পত্রিকার সম্পাদক শামছুল আলম লিটন, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আশিকুর রহমান আশিক, মানবাধিকার নেতা নুরুল ইসলাম, এনবিসির উপদেষ্টা দেলওয়ার হোসেন, জাস্টিজ ফর ভিকটিম এর সিনিয়র সহ-সভাপতি সৈয়দ মোজাক্কির আহমদ, এনবিসির সহ-সভাপতি মোঃ তরিকুল ইসলাম, সাংবাদিক আমিনুল ইসলাম মুকুল, মোঃরায়হান উদ্দিন করিম মিয়া ও আলী হোসেন।
প্রধান অতিথি শামছুল আলম লিটন বলেন, বাংলাদেশে বর্তমান অসাংবিধানিক সরকার বসে আছে। যারা সংবিধানের কথা, গণতন্ত্রের কথা বলে, স্বাধীন সংবাদ প্রচার করে তাদেরকে গুম করা হয়, মামলা-হামলা ও নির্যাতন করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়। গুম হওয়া এম ইলিয়াস আলী, ব্রিগেডিয়ার(অব:) আমান আযমী, ব্যারিস্টার আরমান সহ সকলকে খুঁজে বের করা সরকারের দায়িত্ব। আশা করি সরকার জনগনের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিবে।
বিশেষ অতিথি আশিকুর রহমান আশিক বলেন, বাংলাদেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশে এসে মিথ্যা কথা বলতে পারবেনা সেই দিন শেষ হয়ে গেছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলবে।
মো: তরিকুল ইসলাম বলেন, গুম-খুন ও হত্যার মহড়া চলছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশকে এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে হলে নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিকল্প নেই।
সভাপতির বক্তব্যে মুসলিম খান বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের মাধ্যমে সাংবাদিক সহ সকল বিরোধী মতের মানুষের উপর দমন-পীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার। আমরা স্মারকলিপির মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকার প্রধানকে জানিয়ে দিতে চাই অনতিবিলম্বে এই কালো আইন বাতিল করে মানুষের কথা বলার অধিকার, ভোটের অধিকার ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এনবিসি’র সহ সেক্রেটারী মির্জা আবুল আহমদ, মোঃনজরুল ইসলাম, আব্দুস সামাদ খান, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সেক্রেটারি মোঃ আসয়াদুল হক, ইকুয়াল রাইটস ইন্টারন্যাশনালের সহ-সেক্রেটারি মোর্শেদ আহমদ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ আলী, আরিফ আহমদ, মোঃমাহফুজুর রহমান, এনবিসি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য বিএমএম,তামজিদ, মোহাম্মদ গোলজার হোসেন, মোহাম্মদ আলী, আবুল বাশার চৌধুরী,মোঃমিফতা উদদীন, নাজির আহমদ, খালেদ হুসাইন, মোঃমামুন মিয়া, মোঃইকবাল হোসেন, মাসুকে এলাহী, বাবুল আহমদ, আলী উজ্জল, ফয়সল আহমদ, মোহাম্মদ মনসুর উদদীন, আব্দুল বাছিত, মোঃহাসান আহমদ, মোঃআলম আহমদ, মোঃশাহজাহান আহমদ, মোঃফাহাদুজ্জামান, রমজান সরদার রাজা, মোঃ,ফরহাদ আলী, শেরওয়ান আলী, ফারিয়া আক্তার সুমী, ছাবের আহমদ, মোঃআমিনুল ইসলাম সফর, মোঃমাহবুবুর রহমান, ফয়েজ আহমদ, মোঃআবু তাহের, মোঃবেলাল আহমদ, নজরুল ইসলাম, উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মানবাধিকার মোঃজাকির হোসেন, আব্দুল মুকতি, মোছাঃ নিপা বেগম, মাজেদা আক্তার, রাশিদা বেগম, রোকশানা হক, হুমায়ুন আহমদ, মোঃআনোয়ারুল ইসলাম, খুরশিদুল আলাম, শাহিন আহমদ, ইসমাইল হোসেন, জামিল উদ্দিন, কাজী মাজেদুল হোসাইন, শাহান আহমদ, মোঃফারুক হোসাইন, মোঃআবু জাফর আব্দুল্ল্যাহ, মোঃসাইফুর রহমান (রাজা), মোঃতাহমিদুল ইসলাম, মকবুল হোসাইন, মোঃ আব্দুল কাদের জিলানী, আশরাফুল হক নাসিম, রুবেল আহমদ রুহেল, আবদুল আমিন মাহদী, মোঃকামরুল আহসান রাসেল, মোঃরবিউল ইসলাম, এবাদুর রাহমান, আনোয়ার হোসেন, সেবুল আহমদ, রেজাউল করিম, জুনাইদ আহমদ, তাহমিনা রহমান, মোঃআশফাক আহমদ জবলু, শাহিনুল হক শাহরিয়ার, মোঃমশিউর রহমান, সুহেল আহমদ, শেখ আশরাফুজ্জামান,হাফিজুর রহমান মাছুম, এমরান আহমদ নাঈম, মোঃমাহফুজুল ইসলাম খাঁন, মোঃরবিউল ইসলাম, আবদুল্লাহ আল মামুন, ওয়াছি উদদীন, আছাদ আহমদ, মোঃরুজেল মিয়া, সেলিম সরদার, মোঃজাকিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আব্দুর রহমান, মোঃফান্টু, ছাবের আহমদ, মোঃফজল আহমদ, সালমান আহমদ প্রমূখ।
