বিশেষ প্রতিবেদক:
সমাজের অপরাজিতা নারী হিসেবে পরিচিত বদরুন নাহার কলি। নির্বাচিত নারী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে হয়নি। কলির দৃঢ় প্রতিশ্রুতি সমাজে একটি পরিবর্তন তৈরি করে। তিনি নারীদের অধিকার এবং সমান সুযোগ নিশ্চিত করার জন্য কাজ করেন। তার অদম্য উদ্যোগের মাধ্যমে সমাজে নারীদের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি হয়েছে এবং অনেকেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে জীবন নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। কলির এই উদ্যোগ সমাজে বিপ্লবের একটি সুনাম হিসেবে পরিচিত। তার প্রতিজ্ঞা ছিল সমাজের নারীদের অধিকার এবং উন্নতির পথে এগিয়ে যাওয়া, কলির উদ্যোগের ফলে একটি সমাজিক সংগঠন গড়ে তুলে তিনি নারীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করেন।
সেই সংগঠনের মাধ্যমে অনেক নারীরা নিজেদের শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতার পথে এগিয়ে আসেন, তার সাহসী প্রয়াসের ফলে নারীরা এখন স্বাধীনতার পথে অগ্রসর হয়ে উঠেছেন এবং তাদের অধিকারের মানদ- সমাজে উচ্চতায় তুলে ধরেছে, শক্তিশালী সম্প্রদায়ের আলোকে উজ্জ্বল করা হয়েছে বদরুন নাহার কলির অদম্য উদ্যোগে। তার প্রতিজ্ঞা নিশ্চিত করেছে সমাজের নারীদের অধিকার ও উন্নতির পথে প্রতিবাদ করা, তিনি পিছিয়ে পড়া নারীদের যেমন অগ্রসর হতে সহায়তা করে অগ্রসর করেছে তেমনি নিজেও পেয়েছে সাফল্য।
সমাজের অবসান্তর নীতিকে চেতনা দিতে, নারীদের ক্ষমতা এবং স্বাধীনতা বৃদ্ধি করতে তার অদম্য উদ্যোগ মাধ্যমে তিনি আত্মবিশ্বাসের পথে অগ্রগতি করেছেন, কলি নিজের মধ্যে উত্থিত সশস্ত্র সাহসের সাথে অপরাজিতা নারীদের আওতাভুক্ত করেছেন। সে নারীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও প্রেরণার আবেগ উৎপাদন করেছেন, যাতে তারা নিজের অধিকার জানতে এবং প্রতিবাদ করতে পারে, সমাজ পরিবর্তনের জন্য কাজ করেছেন, তিনি সামাজিক সংস্কৃতির বিভিন্ন অবসান্তর নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। তার উদ্যোগের ফলে, অপরাজিতা নারীদের জন্য নতুন সুযোগ ও সম্ভাবনা উদ্ভাবিত হয়েছিল, কলির উদ্যোগের একটি মূল অংশ হিসেবে অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সক্রিয় সদস্য হিসেবে তার অংশগ্রহণ ছিল। তার নেটওয়ার্ক কাজের মাধ্যমে, নারীদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে প্রচুর পরিশ্রম করা হয়েছিল, একেবারে সহজ নয়, কিন্তু অবিচল আত্মবিশ্বাস এবং অদম্য উদ্যোগের মাধ্যমে, সমাজের সমস্যা সমাধানে নারীর ভূমিকা অতুলনীয়। সে সৃজনশীল একটি নারী সংগঠন “স্বপ্নের পথিক” গড়ে তুলে, যার মূল লক্ষ্য ছিল মহিলা ও নারীদের জন্য সমান অধিকার ও সুযোগ সৃষ্টি করা। যেখানে নারীদের স্বাধীনতা এবং সমাজের অধিকারের বিষয়ে চর্চা হত।
এই সংগঠনের মাধ্যমে বদরুন নাহার কলি অসীম উন্নতির পথে সামগ্রিক প্রগতির প্রতিশ্রুতি দেন, তার নেতৃত্বে, সংগঠন মহিলা শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের উপর তীব্র দক্ষতা দেখিয়েছিল। এটি নারীদের নিজস্ব আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করে তাদের আত্মনির্ভরতা বাড়াতে সাহায্য করেছিল। একইসাথে, পরিবার পরিকল্পনা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার সমস্যাগুলির সমাধানে তার কার্যকর প্রয়াস অনেকজনের জীবন পরিবর্তন করেছিল, তার অদম্য উদ্যোগের একটি উদাহরণ হলো বদরুন নাহার কলি- এক সাধারণ নারী, তারা গ্রামের মেধা বৃদ্ধির জন্য পাঠাগার খোলা, বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করেন, এবং বৃদ্ধ ও অসুস্থ মানুষের জন্য স্বাস্থ্য শিবির অব্যাহত রাখাসহ আরও অনেক কিছু করতেন।
যেভাবে অদম্য হন কলি:
বদরুন নাহার কলির অদম্য উদ্যোগের মাধ্যমে উত্থানের এই সাহসী গল্প প্রমাণ করে দেয় যে, সমাজের পরিবর্তন নিয়ে যাওয়ার জন্য কেবল স্বপ্ন দেখা যায় না, তা প্রতিটি নারীর প্রতিশ্রুতি এবং কাজের ফলে সত্তায়ন পাওয়া যায়। কলির সুন্দর উদাহরণে এবং অদম্য উদ্যোগের মাধ্যমে, সমাজের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নারীদের ভূমিকা গড়ে তুলতে সাহায্য করা হয়েছে, এই গল্পটি বদরুন নাহার কলির অদম্য সাহসিক প্রতিজ্ঞার উজ্জ্বল কিশোরী নারীদের উন্নতির গল্প, যা সমাজে উত্থানের সাহস দেখায়। কলির যাত্রা অনতীরে অধিকার ও উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে। তার অদম্য উদ্যোগের ফলে, অনেক নারীদের জীবন পরিবর্তিত হয়েছে এবং তাদের সম্পর্কে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি বদলেছে, সমাজের পরিবর্তনের জন্য এই ধীর প্রচেষ্টার মাধ্যমে, কলি একজন অদ্ভুত প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পাচ্ছেন।
একজন নারী হিসেবে তিনি অন্যান্য নারীদের জন্য একটি সুস্থ ও উন্নত ভবিষ্যত সৃষ্টি করতে গড়ে তোলেন বদরুন নাহার কলি। প্রতিজ্ঞা ও অদম্য উদ্যোগের মাধ্যমে সাহসী উত্থানের এই গল্পটি একটি আদর্শ উদাহরণ যা নারীদের প্রতি আদর্শ প্রেরণা দেয়। এই শিখা সুন্দর গল্পটির মাধ্যমে সমাজের উন্নতি এবং সমস্যার সমাধানে নারীদের অবদান প্রশংসনীয়।