ছবিটি মেরিন একাডেমির পাসিং আউট ডে (১৯৮৬ )তে তোলা । একাডেমির ডাইনিং হলের সামনে স্টাফদের সাথে এবং পাশ ঘেষে – আমি ( ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় সিলভার ) , আমার পাশে নওশাদ
বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ড টি আজ পঞ্চাশ বছরে দাঁড়িয়ে আছে ক্ষত বিক্ষত অবস্থায়।! বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে আজ এযাবৎ সব চাইতে কঠিন সময়ে পতিত এ ভূখণ্ডটি। সত্য বলতেই হবে, আওয়ামী লীগ
কবিতার অলিতে গলিতে আগুন ধরেছে ভিষণ এখন আর কেউ শোনে না বঙ্গবন্ধুর সেই জ্বালাময়ী ভাষণ রেসকোর্স ময়দান আজ অট্টালিকায় ঠাসা স্বাধীন বাংলায় পরাধীন বিভেদের শেকল বাঁধা! এমন দেশ কি চেয়েছিলো
সুব্রমানিয়াম স্বামীরা স্বামীধনের মতই সরাসরি বাংলাদেশ দখলের হুমকি দিয়েছে ।পতিপ্রাণা স্ত্রী আদর্শ স্ত্রীর মতই নীরব রয়েছে । এটি যদি একটু ভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করেন তবে তা হবে নিম্নরূপ : ইন্ডিয়া
পাকিস্তানে বাংলা::: সংখ্যাগরিষ্ঠের মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষনা না করে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষনা করার মধ্য দিয়ে শুরু থেকেই পাকিস্তার রাষ্ট্রের ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে উঠে। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ যদি ওই ভুল না করতেন
এবিয়ান ব্যাচ -২০১৮ এর আজকের এই আলোচনা সভায় উপস্থিত, সকলকে আমার সালাম শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। “সর্বদা সবার তরে” এই স্লোগান নিয়ে আমাদের অগ্রযাত্রা। দীর্ঘ ৩ বছর কয়েকজন সহপাঠীর অক্লান্ত পরিশ্রমে
এ কথা এখন সর্বজনস্বীকৃত , অলি আহাদ না হলে হয়তো ২১ ফেব্রুয়ারির জন্মই হতো না ।”হয়তো” ব্যবহারের দরকার ছিল না ।তারপরও দরকার হলো । মতলবী ও দলীয় ক্যাডার ইতিহাসবিদদের খপ্পরে
শোনো বলছি যদি তোমার ভালোবাসা পেতাম, অনন্তকালের জন্য নিজেকে বদলে নিতাম। দুঃখ নামের শব্দটাকে ছুটি দিতাম চিরতরে, তোমার নামটি লেখে দিতাম ভেতর বাহিরে। তবে যদি তোমার ভালোবাসা পেতাম, হৃদয় টাকে
পর্দার নবী সর্দার নবী প্রশংসা সবি তাঁর, কিবলা কা’বা অশান্ত হয় খুলে আগমনী দ্বার। মরু চারী বেদুইন নারী দফ বাজিয়ে গায়, তালা’য়াল বাদরু আলাইনা সালাম নবীর পা’য়। সবুজ ঘাস নূরের
ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদের দালালদের হাতে নির্মমভাবে নিহত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেধাবী ছাত্র ও আগ্রাসন বিরোধী আন্দোলন সাহসী যোদ্ধা আবরার ফাহাদের দ্বিতীয় শাহাদাত বার্ষিকী আজ। ভারতের সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতা করে ২০১৯
