সরকার কর্তৃক ঘোষিত চলামান কঠোর লকডাউনের আজ ৩য় দিন, আজো হাটহাজারী উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হয়েছে। হাটহাজারী মডেল থানা পুলিশ ও র্যাব সদস্যদের তৎপরতা ছিলো চোখে পড়ার মতো।
জেলার রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বহিরাগত ব্যক্তি হাসপাতালে প্রবেশ করে মহিলা রোগী ওয়ার্ড ও কর্তব্যরত নার্সদের উপর অশালীন ভাষা ব্যবহার ও চিৎকার চেঁচামেচি সহ নাইট গার্ডের উপর হামলা চালায়। হাসপাতাল
খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার গুইমারা ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের দূর্গম মাইরংপাড়ায় হতদরিদ্র মিলন ত্রিপুরার বাড়ীতে সরেজমিনে গিয়ে তার সাথে কথা বলে তার ঝুপড়ী ঘরটি খুব তারাতাড়ি পাকা ঘরে রুপান্তরিত হবে
মানবতার সেবায় নিয়োজিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু, সেই আদর্শকে বুকে ধারন করে এগিয়ে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা। এমনি একজন চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্রলীগের ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক সাবিহা সুলতানা রক্সি। বর্ষার মৌসুম, গ্রীষ্মের
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কোভিড-১৯ জনিত কঠোর লকডাউন চলাকালীন চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসরত ও অতিবর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত অসহায়, দুস্থ ও হতদরিদ্র ২৭৮ পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া
বৈশ্বিক মহামারী করোনা মোকাবেলায় সরকারের সপ্তাহব্যাপী কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তৃতীয় দিনের মতো আজ ৩ জুলাই নগরীর প্রবেশদ্বার সিটি গেইটে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) ও সেনাবাহিনীর যৌথ তল্লাশী অভিযান পরিচালনা
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে আরো বেশী পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার তাগিদ দিয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বি। শনিবার (৩ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে আনোয়ারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিদর্শনে
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান কুমিল্লা শহরের কান্দিরপাড় এলাকায় তাৎক্ষণিক ভাবে ১০৫ জন দুর্দশাগ্রস্ত, কর্মহীন, ও খেটেখাওয়া দিনমজুরদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়,
কুমিল্লা তিতাস উপজেলা কড়িকান্দি ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থর বাড়ি পরিদর্শন করেছেন উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাইফুল আলম মুরাদ। শনিবার সকাল ১০ টায় তিনি দলীয় নেতা-কর্মী নিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ কাইয়ুম খানের বাড়ি
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় গেল বুধবারের টানা বর্ষণে আধুনগর ইউনিয়নে হাতিয়ার খাল, ডলু খালের পানি বিপদ সীমায় অতিক্রম করায় গ্রামীণ সড়কে ব্যাপক ভাঙন দেখা দেয়। পানি নেমে যাওয়ার পর সড়কের ক্ষতগুলো
