অজানাকে জানার, অচেনাকে চেনার, অদেখাকে দেখার কৌতূহল মানুষের চিরন্তন। আর এ কৌতূহল পূরণের উৎকৃষ্টতা পন্থা হচ্ছে ভ্রমন । রংপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের ইলেকট্রিক্যাল ট্রেডের সকল ছাত্ররা করেছিল এ আয়োজন।
এখন আর কোথাও বড় পরিবার দেখা যায়না।সবাই একসাথে বসা খাওয়া হৈ হুল্লোর।দাদা দাদির সান্নিধ্য কিংবা অনেক গুলো ভাই বোনের মধ্য বেড়ে ওঠা এখন শুধুই গল্প।হারিয়ে গেছে গ্রামীন খেলাধুলা প্রতিদিন বিকেল
আপনি আপনার মতো করে নতুন কিছু করতে চান? তাহলে আজই শুরু করুন। শুরুটাই হোক স্বাধিনভাবে। আপনার শুরুটা দেখে লোকে অনেক কিছু বলবে। হতাশার আঙ্গুলি তুলে আপনাকে যাত্রাপথে গতিরোধ করবে। হা-হা-হা
প্রিয় শিক্ষার্থী, তুমি একজন শিক্ষকের কাছে শুধু স্নেহের নও, সম্মানেরও পাত্র, তা খেয়াল করেছো কখনো? খেয়াল করে দেখ, তুমি যখন ক্লাসে পরিপাটি হয়ে বসে আছো তখন তোমার শিক্ষক দাঁড়িয়ে তোমাকে
আমরা কোন সমাজে বাস করছি।আমাদের চাওয়া কি? আমরা যে স্বর্গের কথা চিন্তা করি সেটা কি স্বর্গে বানানো সম্ভব?ইদানিং সমাজ মাঝে একটা কমন রোগ হয়েছে। ভাল্লেনা রোগ।কি করলে ভালো লাগবে তা
শিশুদের খেলাধুলার পরিবেশ, সুস্থ্য সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল পরিবারের নজরদারি ও মূল্যবোধ এই কিশোর অপরাধ অনেক কমিয়ে আনতে পারে৷ধারনা করা হয় নিম্নবিত্ত পরিবারে যেমন বাবা -মা দুইজনই কাজে বেরিয়ে যান, তেমনি মধ্যবিত্ত
কাজ করতে বিদেশ যেতে চাই কিন্তু কোন কাজ যে জানা নাই আছে দালাল, আছে প্রলোভন, অজানা অজ্ঞতা না আছে প্রশিক্ষণ, দক্ষতা, ভাষা কিংবা অভিজ্ঞতা।। প্ররোচণার ফাঁদে পড়ে হয়ে গেলাম রাজি
শরৎ বাংলার ঋতু পরিক্রমায় সবচেয়ে মোহনীয় ঋতু। মেঘমুক্ত আকাশ থেকে কল্প কথার জীন পরীরা ডানা মেলে নেমে আসে পৃথিবীতে। শরতের জ্যোৎস্নার বাংলার মোহিত রূপ নিজ চোখে না দেখলে বোঝা যায়
‘আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে বাইশে শ্রাবণ বিশ্বব্যাপী রবী-ভক্তদের কাছে একটি শূন্য দিন,আপন মানুষ হারানোর দিন।রবীন্দ্র কাব্যসাহিত্যের বিশাল একটি অংশে যে পরমার্থের
কানামাছি ভোঁ ভোঁ,যাকে পাবি তাকে ছো।গ্রামীন এই খেলাটি এক সময় খুব জনপ্রিয় ছিলো।দল বেধে এ খেলা খেলতে হতো।এ খেলায় কাপড় দিয়ে একজনের চোখ বেঁধে দেয়া হয়, সে অন্য বন্ধুদের ধরতে
